ক্রনিক কিডনি রোগ এবং চিকিত্সার লক্ষণ

তাই proteinuria, hematuresis, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তাল্পতা, বমি বমি ভাব, বমি এবং সহ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের উপসর্গ. দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের এই উপসর্গের জন্য চিকিত্সা মাইক্রো-চীনা মেডিসিন Osmotherapy, ইমিউনোথেরাপি এবং ইমিউনোথেরাপি অন্তর্ভুক্ত.
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের উপসর্গ
Proteinuria: Proteinuria মূত্রে সিরাম প্রোটিন একটি বাড়তি উপস্থিতি মানে. প্রস্রাব বাড়তি প্রোটিন প্রায়ই প্রস্রাব কারণে গ্লোমেরুলাস রোগ ফেনিল হয়ে কারণ.
রক্তের প্রস্রাব: রক্তের মূত্রে hematuria বলা হয়. রক্ত লাল এবং বাদামী গোলাপী, এর প্রস্রাব বিভিন্ন বর্ণের গিরিপথ রঙ পারে. রক্ত দাগ এছাড়াও প্রস্রাব প্রদর্শিত হতে পারে. মূত্রে রক্তের প্রায়ই সংক্রমণ, প্রদাহ, বা মূত্রনালীর আঘাত দ্বারা সৃষ্ট হয়.
উচ্চরক্তচাপ: খুব প্রায়ই উচ্চ রক্তচাপ কারণ জানা যায়নি - এই অপরিহার্য উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়, এবং এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরনের. পরবর্তী সবচেয়ে সাধারণ কারণ কিডনি রোগ. কিডনি মধ্যেই রোগ উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে.
রক্তাল্পতা: একটি গবেষণা রক্তাল্পতা দেখানো হয়েছে হালকা কিডনি রোগে আক্রান্ত মানুষ 28% এবং গুরুতর কিডনি রোগে আক্রান্ত মানুষ 87% প্রভাবিত.
বমি বমি ভাব এবং বমি: কিডনি রোগের শেষ পর্যায়ে রোগীদের সবসময় বমি বমি ভাব এবং বমি মনে.
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের জন্য চিকিত্সা
কিডনি রোগের জন্য সর্বশেষ কার্যকর চিকিত্সা ইমিউনোথেরাপি দুই পক্ষের থেকে কিডনি রোগ রিজার্ভ করতে পারেন 2012 সালে ইমিউনোথেরাপি থেরাপি, এক ইমিউন ইমিউনোথেরাপি নিয়ন্ত্রণ করা হয়; অন্য এক কিডনি রোগের ফাংশন বৃদ্ধি.

রোগীদের কিডনি রোগ পেয়েছিলাম কারণ কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয় আসা কোষ আছে হয়. এর ফলে, কিডনির কার্যক্ষমতা কিডনি মধ্যে ন্যাস কিডনি এবং অনেক ইমিউন কমপ্লেক্স অনেক বিশৃঙ্খলা হতে যা, ব্যাপকভাবে কমে যায়. ইমিউনোথেরাপি রোগীর মেরামতের কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সাহায্য এবং ইমিউন ক্ষমতা উন্নত করতে পারেন. এটা কিডনি ফাংশন উন্নত করতে পারেন তাই আরো কি, ইমিউনোথেরাপি থেরাপি, কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত কোষ নির্দিষ্ট করতে পারেন.