যা CKD রোগীদের জন্য গর্ভবতী হবে কোন পরিস্থিতিতে

ক্রনিক কিডনি রোগের অসুস্হতা 10% বেড়ে গেছে. এটা দিনে একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যা দিন হয়ে উঠছে না. রোগীদের একটি বড় সংখ্যা প্রজনন বয়সের মহিলাদের হয়. কিনা ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত এই রোগীদের একটি গর্ভধারণ করতে পারেন? কিভাবে তারা একটি সুখী ও নিখুঁত পরিবার হচ্ছে, একটি সুস্থ শিশুর জন্ম দিতে পারে?
প্রথম সব, আমরা গর্ভাবস্থা এবং কিডনি মধ্যে সম্পর্ক জানা উচিত. গর্ভাবস্থা জমিদার কাজ নেতৃস্থানীয় কিডনির বোঝা বাড়াতে হবে. গর্ভবতী মহিলাদের জন্য, তাদের সেরাম ক্রিয়েটিনাইন স্তর (উচ্চ ক্রিয়েটিনাইন শ্রেনী) সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক কম. সাধারণভাবে, মানুষ বেশি 70μmol / এল অত্যন্ত রেনাল ফাংশন পতন ইঙ্গিত করা হয় যে তর্ক. অনেক ফাটা রোগ যেমন গুরুতর কিডনি এবং এমনকি তীব্র রেনাল ব্যর্থতা হতে পারে যে গর্ভাবস্থা ইনডিউসড হাইপারটেনশন, প্ল্যাসেন্টাল সম্পর্কচ্ছেদ ও বিতরণ intravascular জমাট বাঁধা হিসেবে কিডনি উপর বিরূপ প্রভাব, আছে. অন্য দিকে, গর্ভাবস্থার বিদ্যমান কিডনি রোগের অগ্রগতি আরো বাড়িয়ে দিতে পারে. এটা ক্রনিক নেফ্রাইটিস, বাত কিডনি ড্যামেজ, পলিসিস্টিক কিডনি রোগ, কিডনি স্টোন বা বংশগত কিডনি রোগ কিনা রেনাল ফাংশন দ্রুত ক্ষয় হতে পারে. আর এই এছাড়াও গর্ভবতী নারী এবং ভ্রূণ নিরাপত্তা হুমকি দেয় গর্ভাবস্থার জটিলতা উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি বাড়ে.
সাহিত্য অনুযায়ী, ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য ভ্রূণ, নবজাতক prematurity, ভ্রূণের মর্মপীড়া, ভ্রূণের মৃত্যু, বৃদ্ধি ঠিকমত নবজাতক শ্বাসকষ্ট প্রকোপ সাধারণ মানুষের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশী. তাই মাতৃ জটিলতা. এটা ক্রনিক কিডনী রোগীদের সাধারণ মানুষ হিসেবে একটি বাচ্চা আছে অসম্ভব? অবশ্যই না, কিছু বিশেষ পরিস্থিতির মধ্যে, ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের এখনও গর্ভবতী হবে এবং একটি জন্ম দিতে পারে.
শর্ত নিম্নরূপ:
1. সাধারন রক্তচাপ.
2. সাধারন রেনাল ফাংশন.
3. বিশেষ Nephrotic সিন্ড্রোম পরিধি proteinuria (Proteinuria এবং কিডনি রোগ) একটি ভর আছে না.
কিডনির 4. আবেগপূর্ণ টাইপ সুস্পষ্ট টিউবিউল স্থানে এবং রক্তনালী ক্ষত ছাড়াই হালকা.
রোগীদের উপরোক্ত শর্তগুলি মালিক হলেও, গর্ভবতী মহিলারাও গর্ভাবস্থায় পর্যবেক্ষণ জোরদার করতে হবে. গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে, তারা প্রস্রাব প্রোটিন, কিডনির, রক্তচাপ বৃদ্ধি এবং ভ্রূণ প্রতি দুই সপ্তাহের জন্য পরিমাণগত পরীক্ষা নিতে হবে. গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে পরে, তারা সপ্তাহে একবার পরীক্ষা নিতে হবে. এটা রেনাল ফাংশন রুঢ়ভাবে নিচে পড়ে যে মনে হচ্ছে, একবার, রক্তচাপ তাই নিয়ন্ত্রণ ও কমাতে না proteinuria বৃহৎ পরিমাণ কিন্তু বৃদ্ধি এবং বাইরে যায়. একটি সিদ্ধান্ত সন্দেহাতীত আগপাছ মিট ও প্রয়োজন হলে সময় গর্ভাবস্থায় ছোড় করুন. ভ্রূণ সময় যা নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে, পরিপক্ক হয়ে একবার নিয়ন্ত্রণযোগ্য অবস্থার অধীনে, গর্ভাবস্থার অবিলম্বে শেষ পর্যন্ত করা হবে.

বিস্তারিত তথ্যের জন্য, আপনি আমার কাছে আমাদের অনলাইন বিশেষজ্ঞদের অথবা ইমেইল সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন, আমরা আপনার পেশাগত বিশ্লেষণ প্রদান এবং আপনার জন্য সঠিক চিকিত্সা প্রোগ্রাম করা.