ক্রনিক কিডনি রোগের জন্য দৈনন্দিন শাসন

সবচেয়ে ক্রনিক কিডনি রোগ (CKD) বর্তমান সময়ে নিরাময় করার জন্য খুবই কঠিন. আমরা জটিলতা নিয়ন্ত্রণ ও ইউরিমিয়া মধ্যে অধোগামী এড়ানো, ক্রনিক কিডনি রোগের উন্নয়ন বন্ধ করা কিভাবে উপর ফোকাস করা উচিত.
প্রতিজ্ঞা একটি সুস্থ জীবনধারা লালনপালন করা. কিন্তু কী নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষার জন্য নিতে হয়.
ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর, কম লবণ গ্রহণ overeating এড়াতে, আরও পানি পান এবং প্রস্রাব হতোদ্যম না করা উচিত. উচ্চ লবণ ভোজনের কিডনির বোঝা বাড়াতে হবে. রোগীদের অত্যধিক প্রোটিন, ইউরিক এসিড ও কিডনির ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে বিপাক দ্বারা উৎপন্ন হয় যা ইউরিয়া নাইট্রোজেন গ্রহণ করে, যখন. ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর কিডনি গঠনের এড়ানো, ঘন ঘন প্রস্রাব করার আরো পানি পান করা উচিত.
ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর, একটি ঠান্ডা সংক্রামক এড়াতে ধূমপান ছেড়ে দিতে হবে এবং পরিমিতরূপে পান, ওজন নিয়ন্ত্রণ, বাজানো ক্রীড়া পীড়াপীড়ি উচিত. তাদের গলা এবং টনসিলের পুড়া হয়, রোগীদের ডাক্তারদের নির্দেশ দিয়ে এন্টিবায়োটিক চিকিত্সা পাবেন এবং বিশেষ করে শিশুদের জন্য, কিডনি রোগ মধ্যে উন্নয়নশীল থেকে স্ট্রেপটোকোকাস সংক্রমণ প্রতিরোধ করা উচিত. গর্ভাবস্থা ক্রনিক কিডনি রোগ ক্ষয় গতি বাড়াতে এবং রেনাল অপ্রতুলতা হতে হবে. গর্ভাবস্থার রেনাল ফাংশন অবস্থা সম্পর্কে জানতে তাই আগে মানুষ শারীরিক পরীক্ষার গ্রহণ করা উচিত.
উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তচাপ, রক্তে গ্লুকোজ, রক্তে চর্বি ও রক্তে ইউরিক অ্যাসিড সূচক অবধান করা উচিত. তারা তাড়াতাড়ি কিডনি ক্ষত খুঁজে বের করতে হয়, যা প্রস্রাবের রুটিন, ইউ-এ্যালবুমিনের এবং রেনাল ফাংশন অন্তত প্রতি দেড় বছরে, নিরীক্ষণ করা উচিত. সাধারণ মানুষ বছরে একবার প্রস্রাবের রুটিন এবং রেনাল ফাংশন নিরীক্ষণ করা উচিত যদিও.
সংক্ষেপে বলা যায়, নিচের 5 পয়েন্ট আছে:
1. কম লবণ, কম চর্বি এবং উচ্চ মানের প্রোটিন.
2. ক্রীড়া পরিমিতরূপে অতিরিক্ত পরিশ্রম এড়াতে এবং বাকি অবধান.
3. আটকান ঠান্ডা এবং সংক্রমণ.
4. সাবধানতার (চীনা মেডিসিন সহ) ঔষধ নিতে
5. একটি ভাল মানসিকতা রাখুন.

বিস্তারিত তথ্যের জন্য, আপনি আমার কাছে আমাদের অনলাইন বিশেষজ্ঞদের অথবা ইমেইল সঙ্গে পরামর্শ করতে পারেন, আমরা আপনার পেশাগত বিশ্লেষণ প্রদান এবং আপনার জন্য সঠিক চিকিত্সা প্রোগ্রাম করা.