হাইপারটেনশন এবং ক্রনিক কিডনি রোগ (সি কে ডি)

এটি একটি সাধারণ রোগ, হাইপারটেনশন এবং ক্রনিক কিডনি রোগ উভয়ই, তবে কেন? কি উচ্চ রক্তচাপ যা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ যা হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে? আসলে হাইপারটেনশন এবং ক্রনিক কিডনি রোগ বিভিন্ন উপায়ে যোগাযোগ করে।
প্রথমত, দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগটি অনেক পন্থা দ্বারা উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করতে পারে। কিডনি আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা রক্তে গলে যায় বিষাক্ত পদার্থ, ম্যাগাজিন এবং অন্যান্য ধরণের বর্জ্য। যখন কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন এই বর্জ্যজাত দ্রব্যগুলিকে সময়মতো ছাড়াই দেওয়া যায় না, ফলে, তারা রক্তের বাহ্যিক বস্তুর মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। সময় দ্বারা যায়, রক্ত ​​জমাট বাঁধা পণ্য রক্তের যষ্টি আটকে যাবে, যা রক্ত ​​সহজেই প্রবাহিত করতে পারে না। ফলে, রক্তচাপ বৃদ্ধি (উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনি রোগ)।
উপরন্তু, প্রস্রাবালিন্ডিকে ছড়ায় এমন রেনাল টিস্যুর ক্ষতির ফলে রক্তচাপ বাড়ানো সম্ভব হতে পারে, কারণ প্রস্টেটগ্ল্যান্ডিনের রক্তচাপ কমানোর জন্য অনেক ক্ষমতা রয়েছে।
এই ছাড়াও, ক্ষতিকারক রেনাল অভ্যন্তরীণ কোষগুলি রেইনিনের বৃদ্ধি সম্পর্কেও জানাতে পারে যা রক্তচাপ বৃদ্ধির জন্য প্রচার করবে। দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগটি এমন একটি রোগ যা কেবল উচ্চ রক্তচাপের কারণেই নয়, তবে আমাদের অন্যান্য অঙ্গের ক্ষতির কারণও।
শ্লোক, উচ্চ রক্তচাপ এছাড়াও কিডনি ক্ষতির দ্বারা ক্রনিক কিডনি রোগ হতে পারে এবং এই ধরনের ক্রনিক কিডনি রোগ হাইপারটেনশান নেফ্রোপ্যাথী বলা হয়। উচ্চ রক্তচাপের লোকেদের জন্য রক্তচাপের রক্তচাপ উচ্চতর এবং দীর্ঘমেয়াদী উচ্চ রক্তচাপের ফলে গ্লোমারুলির উচ্চ ছিদ্রযুক্ত অবস্থায় পরিস্রাবণ ঝিল্লির ক্ষতি বৃদ্ধি পাবে। ফলস্বরূপ, প্রোটিন লিক করা থেকে থামানো যাবে না। যত বেশি প্রোটিন ফুটো হবে, ততই কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ফলে, ক্রনিক কিডনি ডিজিজ গঠিত হয়।
হাইপারটেনশন এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বিভিন্ন দিক থেকে একে অপরকে বোঝায়। তারা কেবল অন্য রোগের সংঘটিত হওয়ার কারণেই নয়, একে অপরকে উত্তেজিত করে তোলে অতএব, দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বা হাইপারটেনশনযুক্ত মানুষের জন্য কোনও ব্যাপার না, অন্য রোগের গঠনকে রোধ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আরো তথ্যের জন্য, আমাদের পরামর্শদাতা অনলাইন বা আমার সাথে ইমেল করুন